ক) যদি এমন কোনো বিরক্তিকর পরিস্থিতির শিকার হন যে কিছুতেই মন শান্ত করতে পারছেন না, তাহলে অহেতুক এই বিশ্বাস দ্বারা পরিচালিত হবেন না যে বিষয়টা কারো সঙ্গে আলোচনা করলেই আপনার আত্মমর্যাদা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিষয়টা নিয়ে দু—চারজন সমমনা মানুষের সঙ্গে আলোচনা করুন। দু—চারজন সমমনা মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন না।
খ) ছোট ছোট মন খুশি করা আয়োজন করুন। যেমন— আপনি যদি কারো অনুরাগী হয়ে থাকেন তাহলে তার স্মরণে প্রদীপ বা মোমবাতি জ্বালান।
গ) প্রতিদিন শরীরচর্চার পেছনে ১০ থেকে ১৫ মিনিট সময় ব্যয় করুন।
ঘ) আপনাকে ভালোবাসে এমন লোক আপনার আবর্তন ক্ষেত্রে অবশ্যই আছে, এই বিশ্বাসে বিশ্বাসী হয়ে উঠুন।
ঙ) কোনো একটা আত্মহত্যা—বিরোধী সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করুন। সরাসরি না পারলে আনলাইনে যোগাযোগ করুন।
চ) কোনো একটা ভালো অভ্যাস গড়ে তোলার চেষ্টা করুন। যেমন— বই পড়া, গান শোনা, ঘর—সাজানো ইত্যাদি।
ছ) আপনাকে যারা ভালোবাসে পৃথিবী থেকে আপনার চলে যাওয়া তারা মেনে নিতে পারবেনা এই বিশ্বাসে বিশ্বাসী হয়ে উঠুন।
জ) কথা বলুন। চুপচাপ বসে থাকবেন না।